


সুন্দরবন ঘেঁষা খুলনার কয়রা উপজেলার বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
সোমবার(২৪ অক্টোবর) ভোরে হঠাৎ করে কয়রার কপোতাক্ষ নদের তীরের হরিণখোলা বেড়িবাঁধ ও শিবসা নদীর তীরে গাতিরঘেরী বেড়িবাঁধে ধস শুরু হয়।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং ঘিরে আতঙ্ক বিরাজ করছে উপকূলীয় অঞ্চলে। ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের ভেতরের এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যে এখন পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, “বাঁধের যা অবস্থা, ঘূর্ণিঝড় হলে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়া ছাড়া আমাদের নিস্তার নেই।”
কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ উদ্দিন বলেন, “হরিণখোলা বেড়িবাঁধে মারাত্মক ভাঙন দেখা দিয়েছে। জোয়ারের আগে বাঁধ মেরামত করতে না পারলে, জমির ফসল, ঘরবাড়ি সব আবার নোনা পানিতে প্লাবিত হবে। হরিণখোলা ছাড়াও , বিভিন্ন এলাকায় উপকূল রক্ষা বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে। যেকোনো সময় বাঁধ ভেঙে যেতে পারে।”
কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এসএম শফিকুল ইসলাম বলেন, “কয়রার হরিণখোলা ও গাতিরঘেরীর বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের নিয়ে মেরামতের প্রস্তুতি চলছে।”
কয়রায় এলাকার হোগলা, দোশহালিয়া, মদিনাবাদ লঞ্চঘাট, ঘাটাখালী, গাববুনিয়ার, আংটিহারা, চার নম্বর কয়রা সুতির গেট ও মঠবাড়ির পবনা বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে।
সুন্দরবন ঘেঁষা খুলনার কয়রা উপজেলার বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। সোমবার(২৪ অক্টোবর) ভোরে হঠাৎ করে কয়রার কপোতাক্ষ নদের তীরের হরিণখোলা বেড়িবাঁধ ও শিবসা নদীর তীরে গাতিরঘেরী বেড়িবাঁধে ধস শুরু হয়।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং ঘিরে আতঙ্ক বিরাজ করছে উপকূলীয় অঞ্চলে। ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের ভেতরের এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যে এখন পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, “বাঁধের যা অবস্থা, ঘূর্ণিঝড় হলে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়া ছাড়া আমাদের নিস্তার নেই।”
কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ উদ্দিন বলেন, “হরিণখোলা বেড়িবাঁধে মারাত্মক ভাঙন দেখা দিয়েছে। জোয়ারের আগে বাঁধ মেরামত করতে না পারলে, জমির ফসল, ঘরবাড়ি সব আবার নোনা পানিতে প্লাবিত হবে। হরিণখোলা ছাড়াও , বিভিন্ন এলাকায় উপকূল রক্ষা বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে। যেকোনো সময় বাঁধ ভেঙে যেতে পারে।”
কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এসএম শফিকুল ইসলাম বলেন, “কয়রার হরিণখোলা ও গাতিরঘেরীর বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের নিয়ে মেরামতের প্রস্তুতি চলছে।”
কয়রায় এলাকার হোগলা, দোশহালিয়া, মদিনাবাদ লঞ্চঘাট, ঘাটাখালী, গাববুনিয়ার, আংটিহারা, চার নম্বর কয়রা সুতির গেট ও মঠবাড়ির পবনা বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে।